নোবিপ্রবি এখন শুধুই তাদের

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ০৩ এপ্রিল ২০২০, ১০:০৮

ঢালে ঢালে ছুটছে পাখিরা। গাছে গাছে বইছে নতুন পাতা। নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্জন ক্যাম্পাসের পুরোটা জুড়ে তাদের রাজত্ব। এপ্রিলের এই সময়ে ক্যাম্পাস শিক্ষার্থীদের হৈ-হুল্লোড়ে থাকে জমজমাট। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে ছুটি ঘোষণা করায় ক্যাম্পাস এখন ফাঁকা। সেই সুযোগে প্রকৃতি যেনো নিজের মতো সেজেছে। দেশের অন্যতম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় উপকূলীয় অক্সফোর্ড খ্যাত নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি)। যেখানে বছর ধরেই শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি, আড্ডার ফুলঝুরিতে মুখরিত হতে থাকে গোটা ক্যাম্পাস। আজ নিঃশব্দে তাকিয়ে আছে গল্পে সভায় জমে উঠা ক্যাম্পাস আর হলগুলো। নেই ক্লাস  করা কিংবা লাইব্রেরিতে পড়ার তাড়া। নেই হৈচৈ কিংবা কোলাহল। পরিচিত চত্তরগুলো শিক্ষার্থীর শূন্যতায় যেনো যৌবন হারিয়েছে। পুরো ক্যাম্পাস ও হলগুলোতে বইছে সুনসান নীরবতা। এমন নীরব ক্যাম্পাস ও হল এর আগে কেউ দেখেনি। করোনাভাইরাসের আতঙ্কে পুরো ক্যাম্পাস এখন সুনসান। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও বিশ্ববিদ্যালয় ১৮ মার্চ থেকে বন্ধ। এই কয়েকদিনে ক্যাম্পাসটা কী সুন্দরই না হয়েছে! গাছে গাছে কচিপাতা।  চারদিকে কেবল পাখিদের কিচিরমিচিরই শোনা যায়। গাছ, পাখি আর প্রাণী মিলে নিজেদের ক্যাম্পাসে নিজেদের মতো সময় কাটাচ্ছে। এমন সুযোগ খুব বেশি যে তাদের জীবনে আসে না! ক্যাম্পাসের লাইব্রেরি রোড থেকে পশ্চিম দিকে ময়নাদ্বীপ অবস্থিত। প্রতিবছর অতিথি পাখিরা এখানে এসে অবস্থান করে। পুরো ক্যাম্পাসের আনাচে কানাচে উড়ে বেড়ায়। উড়াউড়ি, ছুটোছুটি, খুনসুটি আর মনের সুখে সাঁতার খেলায় ব্যস্ত হয়ে পড়লো এক ঝাঁক পাখি। দ্বীপের কোথাও তারা জুটিবদ্ধ ভাবে নিজেদের সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নিচ্ছে। আবার কখনো তারা চক্রাকারে চিৎকার করে উড়ে বেড়াচ্ছে ক্যাম্পাসের মুক্ত আকাশ জুড়ে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এসব অতিথি পাখির কলকাকলি আর কিচিরমিচির শব্দে ক্যাম্পাসে এখন মধুময় সুরের আবহ বিরাজ করছে। সামান্য শব্দ হলেই উড়ে যাচ্ছে দল বেধে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us