You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনা ভাইরাস পরিস্থিতে অসহায় হয়ে পড়েছি

করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে চাপা পড়ে গেছে বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস। অটিজম আক্রান্তদের চিকিৎসা নিয়ে জাগো নিউজের সঙ্গে কথা বলেছেন ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র ফিজিওথেরাপিস্ট মো. রাসেল মিয়া। তিনি বলেন, চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট ক্লিনিকের সঙ্গে আমাদের একটা টিম আছে, সেই টিমের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ফিজিওথেরাপিস্ট হিসেবে অটিজম বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করি। ২ এপ্রিল বিশ্ব অটিজম দিবস। প্রতি বছর ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চাইল্ড অটিজম ডেভেলপমেন্ট ক্লিনিক থেকে সাধারণত একটা অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম কনফারেন্স করে থাকি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিশ্বের করোনা ভাইরাসের কারণে আমরা খুব অসহায় হয়ে পড়েছি। তাই আমরা এখন বড় আকারে প্রোগ্রামটা করতে পারছি না। ছোট আকারে কিছু অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম করতে চাচ্ছি। তিনি বলেন, আমাদের যে টিমটা আছে ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মধ্যে, সাধারণত এ টিম দিয়ে কাজ করে থাকি। অটিজম বাচ্চাদের নিয়ে ফিজিওথেরাপিস্টদের যে রোলটা হচ্ছে, আমরা প্রথমে একটা জিনিস দেখি, সেটা হচ্ছে বাচ্চাদের গ্রোথ দেন ডেভেলপমেন্ট। অনেক বাচ্চাদের দেখা যাচ্ছে যে, গ্রোথ ঠিকমতো হচ্ছে, কিন্তু ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে না। মো. রাসেল মিয়া বলেন, ডেভেলপমেন্ট ঠিকমতো না হওয়ার কারণে বাচ্চাদের সোস্যাল ইন্সট্রাকশন থাকে না। আর সঙ্গে সঙ্গে মাসল গ্রোথ হয় না। জয়েন্টের ডিফরমেটিভ হয়ে যেতে পারে। এরপর মাসল স্টিকনেস হয়। নেক ইনকন্ট্রোল হয়ে যায়। সে জন্যই আমরা তাদের প্রিভেনটিভ হিসেবে কিছু ট্রিটমেন্ট দিয়ে থাকি। প্রথমে আমরা মোস্ট ইম্পর্টেন্ট হিসেবে কেয়ার নেই, সেটা হচ্ছে চেস্ট প্রিভেনটিভ ট্রিটমেন্ট। সাধারণত অটিজম বাচ্চাদের একটু ইমিউনিটি কম থাকে। সে জন্য ওদের চেস্ট ইনফেকশনটা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন