টেকনাফ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হাসপাতালসহ ১৮ স্থাপনা পুড়ে ছাই

যুগান্তর প্রকাশিত: ০১ এপ্রিল ২০২০, ২২:৩৭

কক্সবাজারের টেকনাফে উনচিপ্রাং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে লার্নিং সেন্টার, চাকমা ও রোহিঙ্গাদের বসত-ঘর, দোকান ও হাসপাতালসহ ১৮টি স্থাপনা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আরও ১০ রোহিঙ্গা ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২ জন আহত হয়েছে। বুধবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে উপজেলার হোয়াইক্যং ঊনছিপ্রাংয়ের ২২নং রইক্ষ্যং পুটিবনিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রেলিগেশন-১ পয়েন্ট এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়ে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। দ্রুত ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়ে উপস্থিত রোহিঙ্গা, চাকমা গোষ্ঠী এবং ক্যাম্প প্রশাসনের লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এর মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত আইআরসি হাসপাতাল, মুক্তি ও কোডেক পরিচালিত ৬টি লার্নিং সেন্টার, ৫টি চাকমা ঘর ও ৪টি রোহিঙ্গা বসতি, ২টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এছাড়া অগ্নিকাণ্ডের আতঙ্কে আরও ১০টি রোহিঙ্গার ঘর ভেঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় এক যুবক (৪০) ও ৬ বছরের এক শিশু আহত হয়েছেন। তাদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিস পৌঁছানোর পূর্বেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুনের সূত্রপাত চাকমা পল্লীর রান্না ঘর হতে হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ক্যাম্পে নিরাপত্তা রক্ষায় নিয়োজিত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ক্যাম্প ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান মো. রফিক অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেন। এই ব্যাপারে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম ২২নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আগুনে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত আইআরসি হাসপাতাল, মুক্তি ও কোডেক পরিচালিত ৬টি লার্নিং সেন্টার, ৫টি চাকমা ঘর ও ৪টি রোহিঙ্গা বসতি, ২টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us