You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এই ঘরবন্দি জীবনের কোনো মানে নেই: শতাব্দী

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২১ দিনের লকডাউনে ভারত। ঘরবন্দি এ জীবনে নানাভাবে সময় কাটাচ্ছে মানুষ। আর এ সময়টুকু কিভাবে কাটছে তা নিয়ে যেন ডায়েরি লিখতে বসেছেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শতাব্দী রায়। নিচে এই নায়িকার দিনলিপি তুলে ধরা হলো। সকাল ৮টা ঘুম ভাঙতেই মনে হল এখনই উঠে পড়ি। তারপরেই ভাবলাম, কী আর করব? এখন সকাল থেকে রাত শুধু ফোন এসে যাচ্ছে। ঝাড়খণ্ড থেকে এখনই ফোন পেলাম। ‘দিদি আমি বীরভূমের এখানে কাজ করতে এসেছি। আমি আটকে। আমায় বাড়িতে নিয়ে যান।’ কেউ লিখছেন, ‘আমি মেয়ে নিয়ে আটকে কেরলে। আমায় বাড়িতে নিয়ে আসুন’...বীরভূম থেকে ফোন আসছে, ‘দিদি আপনি আসুন। মেয়েরা আপনাকে দেখতে চাইছে।’ কী যে অস্থির লাগছে আমার! কী করে বোঝাই ওদের, আমি গেলে তো জমায়েত হয়ে যাবে। আর এখন জমায়েত মানে ক্রিমিন্যাল অফেন্স! রোজ সকাল এরকম ভয়ানক দুর্ভাবনা নিয়ে কাটছে। প্রশাসন মারফৎ খাবার পৌঁছে দিচ্ছি আমরা। সরকার, আমাদের মুখ্যমন্ত্রীও দারুণ কাজ করছেন। এই ফোনের পরেই শুরু হয় মেয়ের কার্টুন দেখা।ছেলে টিভি চালিয়ে দেয়। উফ্ফ্! সকাল ৯টা খাওয়া নিয়ে খুব বেশি বাড়াবাড়ি করছি না আজকাল। বাড়িতে যা আছে তাই দিয়ে চালাচ্ছি আমরা। আমার মেয়ে সাত বছর। ছেলে উচ্চমাধ্যমিক দেবে। ওর তো একটা পরীক্ষা বাকি পড়ে আছে। দু’জনে মিলে আমার মাথা খাচ্ছে। সারাক্ষণ কার্টুন। আমি তো ওদের বলেছি বাড়িতে সারাক্ষণ এমন কার্টুন চললে আমি এয়ারপোর্টে চলে যাব। বসে থাকব।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন