টোকিও হামলাটি বেশি বিধ্বংসী ও প্রাণঘাতি হলেও যুদ্ধপরবর্তীকালে হিরোশিমা ও নাগাসাকির মতো গুরুত্ব পায়নি। এ ধ্বংসযজ্ঞ স্মরণে রাজধানীতে সরকারি তহবিলে কোনো জাদুঘরও হয়নি। ১৯৪৫ -এর ফেব্রুয়ারিতে জার্মানির ড্রেসডেনে বেসামরিক মানুষকে পুড়িয়ে মারার ঘটনা নিয়ে যৌথ বাহিনীর মধ্যেই ব্যাপক বির্তক শুরু হলেও জাপানের ঘটনাটি নিয়ে কেউ টু-শব্দও করেনি। ফলে এই ৭৫তম বার্ষিকীতে এসেও ওই ঘটনা অনেকখানি অজানাই রয়ে গেল।