প্রসঙ্গ ও অভিযোগ দুটোই পুরনো। ২০০৯ সালের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত আসামের জাতীয় নাগরিকপঞ্জি প্রণয়নের নির্দেশ জারি করে ২০১৪ সালে। গত বছর ৩০ জুলাই আসামের জাতীয় নাগরিকপঞ্জির খসড়া প্রকাশ হয়। কারা শরণার্থী, অনুপ্রবেশকারী আর কারাই বা নাগরিক তা নির্ধারণে যে খসড়াপঞ্জি তৈরি হয়েছিল তা থেকে বাদ গিয়েছিল ৪০ লাখ নাগরিক।