You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্কুল মাঠের মাটি, গাছের ডালপালা কেটে নিয়ে গেলেন প্রধান শিক্ষক

ফুলবাড়ীর নাঙডাঙ্গা ইউনিয়নের কুরুষা ফেরুষা খন্দকার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ কেটে মাটি নিয়ে গেলেন প্রধান শিক্ষক হাফিজুর রহমান। সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, শুক্রবার স্কুল বন্ধ থাকাকালীন সময়ে সকাল ৮টার সময় স্কুল মাঠের মাটি কেটে ট্রলিতে করে নিয়ে গিয়ে অন্যত্র খাল ভরাট করেছেন। মাঠের এককোনে বড় আকৃতির একটি বটগাছের ডালপালাও কেটে সাবাড় করেছেন প্রধান শিক্ষক। স্কুল মাঠে ছাত্র-ছাত্রীদের খেলাধুলা করার জন্য ৪০ শতাংশ জমি থাকলেও প্রধান শিক্ষক সেখান থেকে ৭ শতাংশ জমির মালিকানা দাবি করেছেন। সেই কারণে প্রধান শিক্ষক মাঠের মাটি কেটে নিয়ে গেছেন বলে প্রধান শিক্ষক জানান। এলাকাবাসী ও স্কুল ছাত্র-ছাত্রীরা জানান, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক স্কুলের মাঠ কেটে মাটি নিয়ে গেছেন। আমরা এই প্রধান শিক্ষকের শাস্তি চাই কেনো তিনি মাঠের মাটি ও বটগাছের ডালপালা কাটলেন। তিনি সময় মতো স্কুলে আসেন না। উল্লেখ্য, ক্ষুদ্র মেরামতের জন্য ২০১৯ সালের বরাদ্দ দেয়া হয়েছে মোট ১ লাখ টাকা। স্লিপের বরাদ্দ-৫০ হাজার, রুটিন মেইনটেন্ট-৪০ হাজার ও প্রাক প্রাথমিকের জন্য ১০ হাজার টাকা। স্কুলের দেয়াল জরাজীর্ণ, টয়লেট নোংরা, ক্লাসরুমের দরজা জানালা ভাঙ্গা অপরিষ্কার। সেই মাঠে চড়ানো থাকে গরু ছাগল ও ধানের খড়ের ঢিপি। স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাফিজুর রহমান বলেন, এখানে সাত শতাংশ জমি পাই। সেকারণে মাঠের মাটি ও বটগাছের ডালপালা কেটে নিয়ে গিয়েছি। তিনি আরো বলেন, জমি উঠিয়ে নিয়ে গেলাম না তো। এ ব্যাপারে ফুলবাড়ী উপজেলার সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা হৃদয় রনজন কুমার জানান, আমি মৌখিকভাবে ঘটনাটি শুনেছি। রোববার অফিসে গিয়ে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাফিজুর রহমান স্কুল মাঠের মাটি ও বটগাছের ডালপালা কাটতে পারে না।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন