You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সৌদিতে কিশোরীকে আটকে রেখে অমানবিক নির্যাতন, মেয়েকে ফিরে পেতে মায়ের থানায় অভিযোগ

সৌদি আরবে জগন্নাথপুরের এক কিশোরী মেয়েকে আটকে রেখে অমানবিক নির্যাতন করা হচ্ছে বলে গতকাল অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে জগন্নাথপুর থানায় মেয়ের মা লিখিত অভিযোগ করেছেন। লিখিত অভিযোগ থেকে জানা যায়, জগন্নাথপুর পৌরসভার জগন্নাথপুর এলাকার বাসিন্দা জগলু মিয়ার কিশোরী মেয়ে ফারজানা বেগম (১৫)কে একই এলাকার তারিফ উল্লার ছেলে স্থানীয় দালাল লিলু মিয়ার প্ররোচনায় গত ১০ই মার্চ সৌদি আরবে পাঠায়। সেখানে সৌদির রিয়াদ এরিয়ার সেমি এলাকায় কিশোরীকে একটি কক্ষে আটকে রেখে নির্যাতন করা হচ্ছে। তাকে তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেয়া হচ্ছে না। গত ১৫ দিন আগে সৌদি থেকে নির্যাতনের শিকার মেয়েটি মোবাইল ফোনে তার মাকে জানায়, সে খুবই বিপদে আছে, তাকে কোনো ধরনের বেতন ভাতা দেয়া হয় না। তাকে যেন দালালের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হয় এ কথা বলার পর সে কান্নায় ভেঙে পড়ে। এ সময় তার ফোনের লাইন কেটে যায়। এ ঘটনার পর মেয়ের মা গত ২রা ডিসেম্বর দালাল লিলু মিয়াকে বিষয়টি জানিয়ে আমার মেয়েকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য বলি। তখন দালাল লিলু মিয়া উত্তেজিত হয়ে মেয়ের মাকে বলে, তোমার মেয়েকে বিদেশ পাঠাতে আমার ২৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে, এই টাকা না দিলে মেয়েকে তুমি পাবে না। বিদেশে তাকে আরো বেশি নির্যাতন করা হবে। অবশেষে নিরুপায় মেয়ের মা জগন্নাথপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। মেয়ে মা রাজিয়া বলেন, স্থানীয় দালালের ফাঁদে পড়ে আমার মেয়ে সৌদিতে যায়। আমার মেয়ে একদিন মুঠোফোনে আমাকে কল দিয়ে বলে, তার ওপর অমানবিক নির্যাতন করা হচ্ছে। তাকে যেন দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য বলেই সে কাঁদতে কাঁদতে ফোন কেটে দেয়। তিনি কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, আমার মেয়ের জীবন এখন বিপণ্ন। মেয়ের চিন্তায় চোখে ঘুম নেই। আমার মেয়েকে ফিরে পেতে আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহায্য চাই। অভিযুক্ত লিলু মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্ঠা করেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।জগন্নাথপুর থানার ওসি (তদন্ত) নব গোপাল দাস বলেন, অভিযোগের আলোকে আমরা তদন্ত করবো।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন