ক্ষুদ্র ঋণ দারিদ্র্য বিমোচনের কেমন হাতিয়ার!

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২২ নভেম্বর ২০১৯, ০১:১৮

ছলিমা বেগম তিন সন্তান নিয়ে ১৬ বছর আগে বিধবা হন। স্বামী হারানোর পর সংসারে নেমে আসে দরিদ্রতার ছোবল। এ দরিদ্রতা থেকে বাঁচতে তিনি ক্ষুদ্রঋণের আশ্রয় নেন। আয়হীন ছলিমা বেগম এক প্রতিষ্ঠানের ঋণ পরিশোধ করতে গ্রহণ করেন অন্য প্রতিষ্ঠানের ঋণ। এভাবে তিনি ঋণের চক্রে পতিত হন। তার এ ঋণের ভার এখন আবার পরিশোধ করছেন তার সন্তানরা—জানিয়েছেন ছলিমা বেগমের সন্তান সরওয়ার। এ ধরনের অসংখ্য সংবাদ হয়তো পাওয়া যাবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ক্ষুদ্রঋণের বিশ্ব স্বীকৃতি মেলে ২০০৬ সালে। মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ) প্রকাশিত সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৭ অনুযায়ী, দেশে এমআরএ নিবন্ধিত এনজিওর সংখ্যা ৭০০ আর তাদের গ্রাহক সংখ্যা তিন কোটি। এত কিছুর পরও দেশে বর্তমান দরিদ্রের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ। এ অবস্থায় ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে একটু গভীর আলোকপাত করা যাক।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us