You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দিল্লিতে পুলিশ-আইনজীবীদের নজিরবিহীন সংঘাত, বিক্ষোভ

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির তিসহাজারি আদালতের পার্কিং এরিয়ায় এক আইনজীবীর গাড়িতে পুলিশের গাড়ির ধাক্কা লাগে। ২রা নভেম্বরের ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে আদালত এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায়। নিজেদের মধ্যে হাতাহাতিতে লেগে পড়েন পুলিশ ও আইনজীবীরা। পুলিশের অভিযোগ, এতে আহত হন কমপক্ষে ২০ পুলিশ কর্মী। উত্তেজিত আইনজীবীরা ভাঙচুর চালান একের পর এক পুলিশের গাড়িতে। এক পর্যায়ে কয়েকটি গাড়িতে আগুন পর্যন্ত ধরিয়ে দেন। তবে আইনজীবীরাও পুলিশের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করেন। জানান, কয়েকজন পুলিশ কর্মী এক নিরস্ত্র আইনজীবীকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে এবং পুলিশের গাড়িতে তুলে ব্যাপক মারধরও করেছে।এরপরই আইনজীবীদের হামলার প্রতিবাদে ১৩ ঘণ্টাব্যাপী বিক্ষোভ করে দিল্লির পুলিশ সদস্যরা। দিল্লি পুলিশের যুগ্ম কমিশনার তাদের আশ্বাস দিয়েছেন, গোটা ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্ত হবে। এরপর তারা বিক্ষোভ তুলে নেয়। মঙ্গলবার সকালে শুরু হয়েছিল পোস্টার হাতে নীরব প্রতিবাদ। আইটিও এলাকায় দিল্লি পুলিশের সদর দপ্তরের সামনে জড়ো হয়েছিলেন কয়েক হাজার পুলিশ। বাইরে বেরিয়ে এসে যথাযথ ব্যবস্থার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন দিল্লির পুলিশ কমিশনার অমূল্য পট্টনায়ক। শান্ত হতে বলেছিলেন বিক্ষোভকারীদের। কিন্তু আন্দোলন থামাতে পারেননি। লাভ হয়নি কাজে ফেরার অনুরোধেও। থেমে যাওয়ার আগে দিল্লি পুলিশের বিক্ষোভ ছড়ায় ইন্ডিয়া গেট পর্যন্ত। সেই বিক্ষোভের জেরে অবরুদ্ধ হয়ে যায় দিল্লি-চণ্ডীগড় হাইওয়ে। বিক্ষোভকারীদের সমর্থন জানানো হয় পশ্চিমবঙ্গ, কেরালার আইপিএস এসোসিয়েশন থেকে। আন্দোলনে কোনো স্লোগান না দিলেও পুলিশ কর্মীদের হাতে দেখা যায় নানা লেখা সংবলিত প্ল্যাকার্ড। তাতে  লেখা, ‘আমরা পুলিশ। আমাদের পরিবার নেই। আমাদের কোনো মানবিক অধিকারও নেই। আবার অনেকের হাতে প্ল্যাকার্ডে লেখা, আমরা বিচার চাই।’ ওই ঘটনার পর থেকেই দিল্লির অন্যান্য আদালতে কর্মবিরতি শুরু করেন আইনজীবীরা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন