You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিজ মাঠে ৭ গোল খেলো টটেনহ্যাম

বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ঘরের মাঠে বিধ্বস্ত হলো টটেনহ্যাম হটস্পার। মঙ্গলবার টটেনহ্যাম হটস্পারকে গোলবন্যায় ভাসালো বায়ার্ন মিউনিখ। উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচে স্পারদের ৭-২ গোলে হারায় জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ। জার্মান তারকা সার্জি জিনাব্রি একাই করেন ৪ গোল। যেকোনো টুর্নামেন্টে ঘরের মাঠে এটি টটেনহ্যামের সবচেয়ে বড় হার। আর ১৯৯৫ সালে ইন্টার টোটো কাপে এফসি কোলনের কাছে টটেনেহ্যামেরই ৮-০ গোলে হারের পর ইউরোপিয়ান আসরে ইংলিশ কোনো দলের বড় হারের রেকর্ড এটি। লজ্জা বাড়লো টটেনহ্যামের আর্জেন্টাইন কোচ মাউরিসিও পচেত্তিনোরও।চ্যাম্পিয়ন্স লীগে ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বড় হার দেখলেন তিনি। এর আগে ২০১২ সালে রিয়াল মাদ্রিদের কাছে ৫-০ গোলে হার দেখেছিল পচেত্তিনোর টটেনহ্যাম।লন্ডনে নিজেদের মাঠে দ্বাদশ মিনিটে সন হিউং মিনের গোলে এগিয়ে যায়  টটেনহ্যামই। তিন মিনিট পর জশুয়া কিমিকের গোলে সমতা আনে বায়ার্ন। বিরতির আগে রবার্ট লেভানদোস্কি এগিয়ে নেন বুন্দেসলিগা জায়ান্টদের। বিরতির পর তাণ্ডব চালান জিনাব্রি। ৫৩, ৫৫, ৮৩ ও ৮৮তম মিনিটে গোল করেন এ জার্মান ফরোয়ার্ড। চ্যাম্পিয়ন্স লীগের এক ম্যাচে চার গোলের কৃতিত্ব দেখানো মাত্র দ্বিতীয় জার্মান ফুটবলার তিনি। ২০১২তে বেলজিক ক্লাব বাসেলের বিপক্ষে ম্যাচে একাই চার গোল করেন বায়ার্নের জার্মান ফরোয়ার্ড মারিও গোমেজ। ৮৭তম মিনিটে লেভানদোস্কি করেন নিজের দ্বিতীয় গোল। এ নিয়ে টানা ১০ ম্যাচে গোল (১৪) পেলেন বায়ার্নের পোলিশ স্ট্রাইকার লেভানদোস্কি। ৬১তম মিনিটে টটেনহ্যামের হয়ে  একটি গোল করেন হ্যারি কেইন।  ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লীগের আর কোনো খেলোয়াড়ের এমন কৃতিত্ব নেই। ইউরোপিয়ান ফুটবলে বায়ার্ন মিউনিখের এটি দ্বিতীয় বড় ব্যবধানে জয়। ২০১৪ সালে এএস রোমার বিপক্ষে ৭-১ গোলে জয় দেখে বায়ার্ন। ‘বি’ গ্রুপে ৬ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখই। ৩ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্তানে রয়েছে সার্বিয়ান দল রেড স্টার বেলগ্রেড। এদিন নিজ মাঠে গ্রিক দল  অলিম্পিয়াকোসকে ৩-১ গোলে হারায় রেড স্টার। দুই ম্যাচে টটেনহ্যামের সংগ্রহ ১ পয়েন্ট।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন