বাংলাদেশে মাদক বিরোধী অভিযানের কারণে মদ বিক্রি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় কয়েকজন হোমিওপ্যাথি দোকান থেকে স্পিরিট কিনে পান করেছিল বলে পুলিশ ধারণা করছে।