বাংলাদেশে রাইড শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে যাত্রীদের ভোগান্তি কমানোর ক্ষেত্রে পাঠাওয়ের উদ্যোগ ব্যতিক্রমী ও আশা জাগানিয়া। এই অ্যাপ ব্যবহার করে চলাচলে অনেক যাত্রীর সময় ও ক্ষেত্রবিশেষে অর্থের সাশ্রয় হয়েছে। কিন্তু এরপরও সেবার ঘাটতি রয়ে গেছে। এ ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে, পাঠাওয়ের মাতৃপ্রতিষ্ঠানের সামর্থ্য থাকলেও রাইডারদের সদিচ্ছার অভাব রয়েছে। যেমন: ইদানীংকালে আমার অভিজ্ঞতা বলে, বেশ কিছু রাইডার দায়িত্বশীলভাবে গাড়ি চালান না, যাত্রীর সুবিধা-অসুবিধা বোঝার চেষ্টা করেন না। অনেক সময় ভাঙা গ্লাসওয়ালা কিংবা ফিটনেসহীন গাড়ি দিয়ে তারা যাত্রী পরিবহন করেন। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পা রাখার জায়গাটা সুবিধাজনক নয়। এতে যাত্রীর পা ব্যথা হয়ে যায়। আবার কেউ কেউ রাইড রিকোয়েস্ট গ্রহণের পর তা বাতিল করে দেন। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে সেবার মানোন্নয়ন সম্ভব।
Join Priyo to discover more contents