প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি

ওয়ান প্ল্যানেট সামিটে যোগ দিতে ফ্রান্সের পথে প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছেন- পররাষ্ট্র মন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্র সচিব মো.শহীদুল হক, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসতিয়াক আহমদ।

ইতি আফরোজ
সহ-সম্পাদক
প্রকাশিত: ১১ ডিসেম্বর ২০১৭, ১১:২৬ আপডেট: ২০ আগস্ট ২০১৮, ১৬:৩২
প্রকাশিত: ১১ ডিসেম্বর ২০১৭, ১১:২৬ আপডেট: ২০ আগস্ট ২০১৮, ১৬:৩২


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি

(প্রিয়.কম) ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠেয় ওয়ান প্লানেট সামিটে যোগ দিতে তিনদিনের সফরে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় লক্ষ্য অর্জনে দুই হাজার বেসরকারি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান ও সরকারি-বেসরকারি সেক্টরের অংশগ্রহণকারীসহ একশ’র বেশি বিশ্ব নেতা এই সামিটে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।  

১১ ডিসেম্বর সোমবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে ফ্রান্সের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। এই সফরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছেন- পররাষ্ট্র মন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসতিয়াক আহমদ। 

স্থানীয় সময় সোমবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর প্যারিসে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। তিন দিনের এই সফরে প্রধানমন্ত্রী ইন্টারন্টিনেন্টাল প্যারিস লো গ্রান্ডে থাকবেন।

১২ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকালে শেখ হাসিনা ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোর সঙ্গে দ্বিপাক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হবেন। দুপুরে ওয়ান প্ল্যানেট সামিটে যোগ দেওয়া নেতৃবৃন্দের সম্মানে ফরাসি প্রেসিডেন্টের মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেবেন।

এরপর বিকালে ওয়ান প্ল্যানেট সামিটে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী। রাতে প্যারিসে প্রবাসী বাংলাদেশিদের এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। সফর শেষে তার বুধবার রওনা হয়ে বৃহস্পতিবার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। 

উল্লেখ্য, ইমানুয়েল ম্যাক্রো, বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তনিও গুতেরেস বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে মঙ্গলবারের এ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। 

মঙ্গলবার বিশ্বের ১৮৮টি দেশের ঐকমত্যে ২০১৫ সালে প্যারিস জলবায়ু চুক্তির দুই বছরের মাথায়  এলিসি প্রাসাদে এ সম্মেলন মিলিত হচ্ছেন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ।

ওই চুক্তিতে তারা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি এমন পর্যায়ে বেঁধে রাখার উদ্যোগে নেওয়া হবে, যাতে তা প্রাক-শিল্পায়ন যুগের চেয়ে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি না হয়।

প্রিয় সংবাদ/আশরাফ

পাঠকের মন্তব্য(০)

মন্তব্য করতে করুন


আরো পড়ুন

loading ...