ছবি সংগৃহীত

হুকুমদাতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে - দৈনিক যুগান্তর

সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে দেশ অচল করার এই ঘটনার পরও ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাছেন ইন্ধনদাতারা।

প্রিয় ডেস্ক
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশিত: ০৪ মার্চ ২০১৭, ০০:৪৮ আপডেট: ১৭ আগস্ট ২০১৮, ০৮:১৬
প্রকাশিত: ০৪ মার্চ ২০১৭, ০০:৪৮ আপডেট: ১৭ আগস্ট ২০১৮, ০৮:১৬


ছবি সংগৃহীত

ফাইল ছবি

(প্রিয়.কম) গেল মঙ্গলবার ও বুধবার সড়ক অবরোধ ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে ধর্মঘটের ডাক দেয় পরিবহন শ্রমিকরা। সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে দেশ অচল করার এই ঘটনার পরও ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাছেন ইন্ধনদাতারা।

৪ মার্চ, শনিবার দৈনিক যুগান্তরে ‘হুকুমদাতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন- দায়ী যেই হোক না কেন, অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এরই অংশ হিসেবে রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনাল এলাকায় পুলিশের গাড়িসহ বিভিন্ন যানবাহনে অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের ঘটনায় ইতোমধ্যে চারটি মামলা করা হয়েছে। এই মামলায় ৪০ জনসহ প্রায় ১২০০ জনকে করা হয়েছে আসামি। তাদের মধ্যে রয়েছে বাসচালক, হেলপার ও এ স্তরের বেশ ক’জন শ্রমিক নেতার নাম।

তবে দেশ অচল করে দিতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যারা শ্রমিকদের উসকে দিয়েছেন এবং যাদের বৈঠক থেকে আন্দোলনের ডাক সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছিল, সেসব প্রভাবশালী নেতার নাম নেই সম্ভাব্য আসামির তালিকায় অথবা তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ব্যাপারেও মেলেনি উচ্চপর্যায়ের কোনো ‘সবুজ সংকেত’। আর এ কারণেই তাদের ব্যাপারে এখন পর্যন্ত ‘নীরব দর্শক’-এর ভূমিকায় রয়েছে আইনশৃংখলা বাহিনী।

ইতোমধ্যে এসব নেপথ্য নায়কদের চিহ্নিত করে তাদের ভূমিকার ওপর বিস্তারিত প্রতিবেদন সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে জমা দিয়েছে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা। এদিকে দু’জন বাসচালকের শাস্তির রায়ের বিরুদ্ধে সারা দেশে পরিবহন খাতে অরাজক ও নৈরাজ্য সৃষ্টির নেপথ্যে থাকা ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন দেশের বিশিষ্টজনরা। 

প্রিয় সংবাদ/মুশাহিদ/আশরাফ

পাঠকের মন্তব্য(০)

মন্তব্য করতে করুন


আরো পড়ুন

loading ...