বাঁ থেকে সোহেল তাজ ও ভাগনে সৈয়দ ইফতেখার আলম সৌরভ। ছবি: সংগৃহীত

নিখোঁজের ১১ দিন পর সোহেল তাজের ভাগনে উদ্ধার

বৃহস্পতিবার ভোর সোয়া ৫টার দিকে অপহরণকারীরা একটি গাড়ি থেকে তাকে নামিয়ে দিয়ে যায়। তারাকান্দা উপজেলার একটি রাইস মিলের সামনে থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।

প্রিয় ডেস্ক
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশিত: ২০ জুন ২০১৯, ০৮:৫৬ আপডেট: ২০ জুন ২০১৯, ০৯:০৭
প্রকাশিত: ২০ জুন ২০১৯, ০৮:৫৬ আপডেট: ২০ জুন ২০১৯, ০৯:০৭


বাঁ থেকে সোহেল তাজ ও ভাগনে সৈয়দ ইফতেখার আলম সৌরভ। ছবি: সংগৃহীত

(প্রিয়.কম) চট্টগ্রাম থেকে নিখোঁজের ১১ দিন পর ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার বটতলা বাজার এলাকা থেকে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমদ সোহেল তাজের ভাগনে সৈয়দ ইফতেখার আলম সৌরভকে (২৫) উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

২০ জুন, বৃহস্পতিবার ভোর সোয়া ৫টার দিকে অপহরণকারীরা একটি গাড়ি থেকে তাকে নামিয়ে দিয়ে যায়। তারাকান্দা উপজেলার একটি রাইস মিলের সামনে থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। 

তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তাকে এখন ঢাকায় নেওয়া হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। 

গত ৯ জুন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে থেকে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজের ভাগনে সৌরভকে অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা। সৌরভ বেসরকারি ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির গণযোগাযোগ বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। সৌরভের পরিবার চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানাধীন সুন্নিয়া মাদ্রাসা এলাকার বাসিন্দা। ওই দিন রাতে তার বাবা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। সৌরভের পরিবারের দাবি, সৌরভকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করা হয়েছে। একটি গাড়িতে তাকে তুলে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।

এদিকে ১৪ জুন দিবাগত রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তার ভাগনেকে অপহরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। ভাগনের ছবিসহ ফেসবুকে দেওয়া ওই পোস্টে সোহেল তাজ লিখেছেন, ‘আমার মামাতো বোনের ছেলে (ভাগিনা), সৈয়দ ইফতেখার আলম প্রকাশ (সৌরভ)কে গত রবিবার ৯ জুন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হসপিটালের সামনে থেকে অপহরণ করা হয়েছে। যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাদেরকে অনুরোধ করছি সৌরভকে ফিরিয়ে দিতে তার পরিবারের কাছে। অন্যথায় আপনাদের পরিচয় জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে। ঘটনার আড়ালে কারা আছেন তা আমরা জানি।’

প্রিয় সংবাদ/আশরাফ

পাঠকের মন্তব্য(০)

মন্তব্য করতে করুন


আরো পড়ুন

loading ...