You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চালু হলো শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট

চিকিৎসাসেবা কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে চালু হলো বিশ্বের বৃহত্তম বার্ন ইনস্টিটিউট ‘শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট’। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর চানখারপুল এলাকায় ১৮তলা বিশিষ্ট এই বিশেষায়িত ইনস্টিটিউটের কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ম্যুরালে পুষ্পস্তবক দেয়ার মাধ্যমে হাসপাতালের সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। এরপর হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম ও বিভিন্ন বিভাগ পরিদর্শন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। পরিদর্শন শেষে একটি উদ্বোধনী আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন তিনি। আলোচনায় দেশের মঙ্গল কামনা করে মোনাজাত করা হয়। উদ্বোধনকালে মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ‘শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট’ এ রয়েছে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট এ ইনস্টিটিউটে রয়েছে প্লাস্টিক সার্জারির সব ধরনের বিশেষায়িত শাখা। যার মাধ্যমে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারির সব চিকিৎসাসেবা ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমেই দেয়া সম্ভব হবে। বার্ন ও বার্ন পরবর্তী শারীরিক অক্ষমতার সর্বাধুনিক চিকিৎসা সেবাগুলোও দেয়া সম্ভব হবে এ ইনস্টিটিউটেই। অন্যদিকে, দেশের প্রথম স্বতন্ত্র কমিপ্রহেনসিভ ক্লেফট ও ক্রেনিওফেসিয়াল সেন্টার রয়েছে এ ইনস্টিটিউটে। যেখানে ঠোঁট কাটা ও তালু ফাটা রোগীদের সমন্বিত ও দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসাসেবা দেয়া হবে। পাশাপাশি দুর্ঘটনায় বিচ্ছিন্ন হওয়া অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পুনঃস্থাপনের জন্য রয়েছে স্বয়ংসম্পূর্ণ মাইক্রো সার্জারি ইউনিট। এছাড়া ব্রেস্ট ক্যানসারের চিকিৎসা ও পরবর্তী রিকনস্ট্রাকশন এবং ব্রেস্টের নানা ধরনের জটিলতা সমাধানে আছে ব্রেস্ট সার্জারি বিভাগ। উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি ওয়ার্ডে ৫ টি বেড নিয়ে বার্ণ বিভাগ চালু করেন দেশের প্রথম প্লাস্টিক সার্জন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ। অধ্যাপক ডা. সামন্ত লালের প্রচেষ্টায় ২০০৩ সালে সেটি ৫০ বেডের পূর্ণাঙ্গ ইউনিট হিসেবে কাজ শুরু করে। ২০১০ সালের ৩রা জুন পুরান ঢাকার নিমতলীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১২৭ জনের মৃত্যুর পর বার্ণ ইউনিটের সক্ষমতা আরও বাড়ানোর বিষয়টি গুরুত্ব পায়। এ ইউনিটের  বেড বেড়ে প্রথমে ১০০ ও পরে ৩০০করা হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন