You have reached your daily news limit

Please log in to continue


৪০ শতাংশ হোটেল মালিক তামাক আইন সম্পর্কে জানেন না

বাংলাদেশের রেস্তোরাঁয় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নের চিত্র সংক্রান্ত জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ঢাকা আহ্‌ছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য বিভাগ। গতকাল শনিবার সকালে প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যমতে, দেশের ৬১ শতাংশ রেস্তোরাঁর মালিক তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সম্পর্কে অবগত। তবে প্রায় চল্লিশ শতাংশ রেস্তোরাঁর মালিক তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সম্পকে অবগত নন। ৬৩ শতাংশ রেস্তোরাঁয় ধূমপান-বিরোধী সাইন (চিহ্ন) ব্যবহার করা হয় এবং এদের মাঝে ৪৩ শতাংশ সাইনসমূহ বাংলাদেশ তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করে। বাংলাদেশের রেস্তোরাঁয় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নের চিত্র সংক্রান্ত জরিপ প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে ঢাকা আহ্‌ছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, সাড়ে ৭ শতাংশ রেস্তোরাঁয় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সম্পর্কে ধারণা থাকা সত্ত্বেও ধূমপানের সুবিধা দেয়া হয়। এছাড়াও ৮২.৯ শতাংশ রেস্তোরাঁর মালিক জানেন যে রেস্তোরাঁসমূহকে পাবলিক প্লেস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন মেনে চলার জন্য কয়েকটি সুপারিশের কথা তুলে ধরে ইকবাল মাসুদ বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন মেনে চলার ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকার বিভাগের কার্যালয়ে অধিক সম্পৃক্ততা প্রয়োজন। এ ছাড়াও আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে যথোপযুক্ত ও তাৎক্ষণিক শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করার কথা তিনি বলেন। রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ ঢাকা আহ্‌ছানিয়া মিশনের প্রধান কার্যালয়ে জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ঢাকা আহ্‌ছানিয়া মিশনের সহকারী পরিচালক মোখলেছুর রহমান, ভয়েজের হেড অব প্রোগ্রাম আজমল হোসেন, জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলের প্রোগ্রাম অফিসার আমিনুল ইসলাম সুজন, এটিএন বাংলার বার্তা সম্পাদক নাদিরা কিরণ, দ্য ভাইটাল স্ট্র্যাটেজির কান্ট্রি ম্যানেজার নাসিরউদ্দিন, নাটাবের নির্বাহী পরিচালক কামাল উদ্দিন এবং দ্য ইউনিয়নের টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট মাহবুবুল আলম তাহিন। এছাড়াও ক্যাম্পেইন ফর টোক্যাকো ফ্রি কিড্‌স, ডাব্লিউ বি বি ট্রাস্ট, গ্রাম বাংলা, টিসিআরসি এবং অন্যান্য তামাক বিরোধী সংগঠনের প্রতিনিধিগণ গবেষণা প্রতিবেদনের ওপর মতামত প্রদান করেন।উল্লেখ্য, ঢাকা আহ্‌ছানিয়া মিশনের এডিকশন ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটেড কেয়ার (আমিক)-এর তামাক নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির গবেষণা কার্যক্রমের আওতায় রেস্তোরাঁসমূহে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের অনুসরণ করার মানদণ্ড দেখার জন্য দেশব্যাপী পরিচালিত হয় এই জরিপ কার্যক্রম। দেশের আটটি বিভাগের ১৬ জেলার ৩৭২ জন রেস্তোরাঁ মালিকপক্ষ অংশগ্রহণ করেন এই কার্যক্রমে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন