You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আবাসিক হোটেলে তরুণ-তরুণীর রহস্যজনক মৃত্যু

স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে হোটেলে উঠেছিলেন তরুণ-তরুণী। কিন্তু সেই হোটেল থেকেই লাশ হয়ে ফিরলেন তারা। তাদের নিথর দেহ মিললো আবাসিক হোটেলের কক্ষে। এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে নানা প্রশ্ন। রাজধানীর গ্রীন রোডে অবস্থিত আবাসিক হোটেল সম্রাট। সোমবার রাতে তারা হোটেলটিতে নিয়েছিলেন একটি রুম। স্বামী হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন তেজগাঁও সরকারি বিজ্ঞান কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম সজল। আর স্ত্রী পরিচয় দিয়েছিলেন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মরিয়ম আক্তার জেরিন চৌধুরী। পরিচয়পত্রের বয়স অনুসারে তাদের উভয়ের বয়স ২১।সজলের বাবার নাম মারুফ হোসাইন। মায়ের নাম শাহিনা আক্তার। বাড়ি কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোটের হরিপুরে। আর মোস্তাক আহমেদ চৌধুরী ও কাকলী চৌধুরী দম্পতির সন্তান জেরিন চৌধুরী। বাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখানে। তেজগাঁও থানার সাব-ইন্সপেক্টর আমিনুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে ফোন আসে গ্রীন রোডের সম্রাট হোটেল থেকে। একটি কামরা খুলছে না। মিলছে না কোনো সাড়া। ঘটনাস্থলে যান তারা। সাততলার সেই কামরার দরজা ভাঙা হয়। দরজা ভেঙে ভিতরে দেখেন পড়ে আছে দু’টি মৃত দেহ এবং উভয়ই বিবস্ত্র। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ বেশকিছু যৌন উত্তেজক ওষুধ উদ্ধার করেন। তাদের ব্যাগে থাকা পরিচয়পত্র থেকে জানা যায় নাম ঠিকানা। দুপুর ৩টার দিকে মরদেহ দু’টি উদ্ধার করা হয়। প্রথমে লাশ নেয়া হয় পাশের সোনাদিয়া হাসপাতালে। সেখান থেকে ময়নাতদন্তের জন্য লাশগুলো নিয়ে যাওয়া হয় শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে।তিনি জানান, তাদের শরীরে মেলেনি কোন আঘাতের চিহ্ন। পুলিশ ধারণা করছেন দু’জনই নিয়েছিলেন যৌন উত্তেজক ওষুধ। অধিক মাত্রার কারণেই মৃত্যু হয়েছে তাদের। ছেলেটি ছিল বেশ স্বাস্থ্যবান। প্রায় ৬ ফিট লম্বা। পুলিশ ধারণা করেন হয়তো ওষুধের জেরে প্রথমে তরুণীর মৃত্যু ঘটে। তরুণীর মৃত্যু দেখে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায় তরুণের। সেও ঢলে পড়ে মৃত্যুর কোলে।সম্রাট হোটেলে যোগাযোগ করে জানা যায়, সোমবার রাত ১০ টার দিকে তারা কক্ষটি ভাড়া নেয়। সেখানে উল্লিখিত নাম ঠিক দিলেও পরিচয় দেয় স্বামী-স্ত্রী। ঠিকানা বলেন, বাগেরহাট জেলার সদর উপজেলা। আর উদ্দেশ্য হিসেবে উল্লেখ করেন চিকিৎসা। কোন রকম পরিচয়পত্র ছাড়া কেন তাদের কক্ষ ভাড়া দেয়া হলো? এমন প্রশ্ন করলে অপর প্রান্ত থেকে লাইনটি কেটে দেন। তারপর থেকেই নম্বরটি বন্ধ রয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন