সালটা ১৯৪৫। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। নৌ প্রকৌশলী সুতুমু ইয়ামাগুচি (১৯১৬-২০১০) তখন তিন মাসের প্রকল্পে কাজ করছিলেন জাপানের হিরোশিমায়। নিজ দেশের জন্য জাহাজ আর অয়েল ট্যাংকারের নকশা তৈরির কাজ তাঁর। প্রকল্পের কাজ শেষে ৬ আগস্ট প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন প্রিয়তমা স্ত্রী আর আদরের কন্যাকে দেখতে যাওয়ার। রওনা দেওয়ার মুহূর্তেই দেখেন, প্যারাসুট দিয়ে কী যেন নেমে আসছে। সেটি আর কিছু নয়, হিরোশিমাকে মুহূর্তেই ধূলিসাৎ...