ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-কুমিল্লা কর্ডলাইন একটি প্রয়োজনীয় রেলপথ হবে

বণিক বার্তা ড. মইনুল ইসলাম প্রকাশিত: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৪

গত ৩০ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের পত্রপত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে যে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ রেলওয়ের ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-কুমিল্লা কর্ডলাইন প্রকল্প নির্মাণের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা নতুন সম্ভাব্যতা সমীক্ষা পরিচালনার দিকে এগোচ্ছে। এজন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও উপদেষ্টাদের অভিনন্দন জানানো যায়। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দৈর্ঘ্য মাত্র ১৫০ মাইল অথচ ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের দৈর্ঘ্য ২১৩ মাইল। আমরা অনেকেই ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের আখাউড়া হয়ে ২১৩ মাইলের অস্বাভাবিক ঘুরপথের আসল ঐতিহাসিক কারণটি হয়তো উপলব্ধি করি না। ব্রিটিশ আমলে ঔপনিবেশিক ভারতে রেলপথ স্থাপন করা হয়েছিল ব্রিটিশদের অর্থনৈতিক স্বার্থে।


তাই আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের হেড কোয়ার্টার্স স্থাপিত হয়েছিল চট্টগ্রামে এবং সিলেট ও আসামের অন্যান্য এলাকার শত শত চা-বাগানের উৎপাদিত চা যাতে ওই রেলওয়ের মাধ্যমে সহজে চট্টগ্রাম বন্দরে পরিবাহিত হয়ে বিদেশে রফতানি করা যায় সেটাই ছিল আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ে প্রতিষ্ঠার প্রধান অর্থনৈতিক যুক্তি। সে জন্যেই চট্টগ্রাম থেকে বর্তমান রেললাইনটি আখাউড়া হয়ে সিলেট ও আসামে চলে গেছে। আখাউড়া থেকে ঢাকা যাওয়া আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের ওই ঔপনিবেশিক রেলপথ স্থাপনের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল না কিংবা রাজস্ব আহরণের প্রধান সূত্রও বিবেচিত হয়নি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us