দূষিত বায়ুতে নিঃশ্বাসে যত ক্ষতি

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৮

যানবাহনের দূষিত ধোঁয়া, ইটভাটা ও শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন নিঃসরণ থেকেই সাধারণত বাতাসে ধূলিকণার উৎপত্তি হয়। বর্তমান চিত্রটি ভিন্ন, ধূলিকণার সবচেয়ে বড় জোগান দিচ্ছে লাগামহীন নির্মাণ। দীর্ঘদিন কোনো নিরাপত্তাবেষ্টনী ছাড়াই রাস্তার পাশে ফেলে রাখা হচ্ছে ইট, বালু ও সিমেন্ট, বিশাল অঞ্চলজুড়ে চলছে খোঁড়াখুঁড়ি। ফলে চারদিকে বালু ও সিমেন্টের কণা ছড়িয়ে প্রকট ধূলাদূষণের সৃষ্টি হয়েছে।



ধুলার পাশাপাশি বিভিন্ন উৎসের ধোঁয়াও বায়ুদূষণ করছে। সিএনজিচালিত যানবাহন থেকে বাতাসে নিঃসরিত হচ্ছে ক্যান্সারের উপাদান বেনজিন। ডিজেল ও পেট্রোলচালিত যানবাহনের ধোঁয়ার সঙ্গে বাতাসে মিশে যাচ্ছে কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড, সালফার ডাই-অক্সাইড ও অ্যালডিহাইডসহ সিসা। যার মূলে আছে সালফার ও সিসাযুক্ত ভেজাল জ্বালানি ও ফিটেনসবিহীন যানবাহনের ত্রুটিপূর্ণ ইঞ্জিন।


মারাত্মক বায়ুদূষণের কারণে ঢাকাবাসী প্রতিনিয়ত হাঁপানি, ক্রনিক অবসট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) ও ফুসফুসের ক্যান্সারসহ মারাত্মক সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।


হাঁপানি


দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসনালিতে প্রদাহ হয়ে তা সরু হয়ে যায়, এটাকে বলা হয় হাঁপানি বা অ্যাজমা। অতিরিক্ত ধুলাবালি বা ফুলের পরাগের প্রভাবে প্রদাহ বাড়লে শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, যা ইনহেলার ব্যবহারে কমে যায়। দূষিত বায়ুর কারণে এ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।


সিওপিডি


প্রচণ্ড দূষিত বাতাসের প্রভাবে আরো একটি রোগের প্রকোপ বাড়ছে—ক্রনিক অব্সট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজ বা সিওপিডি। এটি মূলত ‘ফুসফুসের দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসরোধক রোগ’। উপসর্গে রোগটির সঙ্গে হাঁপানির মিল আছে। পার্থক্য হচ্ছে হাঁপানি সাধারণত শিশু বয়সেই দেখা দেয়, তার লক্ষণও ক্ষণস্থায়ী। সিওপিডির লক্ষণ স্থায়ী এবং প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us