সুন্দরবনের পূর্ব প্রান্তে সুবিদখালীর হুলোয় হাইভোল্টের একটা সামিট বা সখ্যতার শীর্ষ সম্মেলন হবে এমন কথা বেশ কিছুদিন ধরে শোনা যাচ্ছে। তোড়জোড় দেখে তেমনই মনে হয়। আমন্ত্রিত অতিথিদের নিরাপত্তা, তাদের সফরসঙ্গীদের সাদর আপ্যায়নের আয়োজনের বাহার দেখে এই এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে মুখরোচক কথাকাহিনির ডালপালা শুধু গজায়নি, সেগুলো লক লক করে বেড়েই চলেছে। খুব বড় যে একটা কিছু হতে যাচ্ছে, এ ধারণাও এখন সর্বত্র ঘুর ঘুর করছে।
সেদিন দুপুরে দাতনেখালীতে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় তথ্যমন্ত্রী হরিণা হাপান হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিয়ে জানালেন, ‘বিদ্যমান বিশ^ বীক্ষায় বাবাহকু (বাঘ বানর হরিণ কুমির কনফেডারেশন, সুন্দরবন) কাছে এটা প্রয়োজনীয় প্রতীয়মান হয়েছে যে, শান্তি-সৌহার্দ-সুনীতি-সম্মান-সম্ভ্রম- সুবচন- সুশাসন নিয়ে ভাবুক ও চিন্তাবিদ, আঁতেল, আবেদ, টকশো চ্যাম্পিয়ন নেতৃবৃন্দের একত্রিত হয়ে বসা দরকার। সুনির্দিষ্ট কর্মভাবনার লক্ষ্যে সুশীল চিন্তাচেতনার চৌহদ্দী হাতড়ানো অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।’