ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপের কথা

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:২০

খালি চোখে আমরা ২০০ মাইক্রোমিটারের চেয়ে ছোট কোনো কিছু দেখতে পাই না। এমন ছোট বস্তু দেখার জন্য অণুবীক্ষণ যন্ত্র বা মাইক্রোস্কোপ লাগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে মাইক্রোস্কোপের ব্যবহার শুরু হয় সাড়ে তিনশ বছর আগে। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণুজীব বিভিন্ন রোগের কারণ।


শরীরের কোষে এই অণুজীবগুলোর খুঁজে রোগনির্ণয় করার জন্য প্যাথোলজিক্যাল ল্যাবে মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করা হয়। অপটিক্যাল মাইক্রোস্কোপ। এসব মাইক্রোস্কোপে স্বাভাবিক আলো বস্তুর ওপর পড়ে তা প্রতিফলিত হয়ে একটা লেন্সের ভেতর দিয়ে বস্তুর বড়সড় প্রতিবিম্ব তৈরি করে। মাত্র ১৫০০ গুণ বড় প্রতিবিম্ব তৈরি করতে পারে এগুলো।


এতে কোষ দেখা যায়। কিছু বড় ভাইরাসও দেখা যায় যেমন— গুটিবসন্তের ভাইরাস ভ্যারিওলা। তবে অধিকাংশ রোগজীবাণু, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস আরও ক্ষুদ্র। সাধারণ মাইক্রোস্কোপ দিয়ে দেখা যায় না সেগুলো।


এর সমাধান দেয় কোয়ান্টাম বলবিদ্যা। ১৯১২ সাল। বোরের পারমাণবিক তত্ত্ব কাজে লাগিয়ে পদার্থবিজ্ঞানী ম্যাক্স ফন লাও দেখেন, কোনো ক্রিস্টালে এক্সরে প্রয়োগ করলে সেই এক্সরে বিচ্ছুরিত হয়। এতে ক্রিস্টালের গঠন স্পষ্ট বোঝা যায়। এই পদ্ধতিতে জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী আর্নস্ট রুশকা এবং তড়িৎ প্রকৌশলী ম্যাক্স নল শক্তিশালী এক মাইক্রোস্কোপ তৈরি করেন।



সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us