চুয়িং গাম এখনকার শিশু-কিশোরদের মধ্যে খুব জনপ্রিয় এক খাদ্য। বিভিন্ন রং, স্বাদ এবং আকারে এটি দোকানগুলোতে পাওয়া যায় এবং শিশু-কিশোররা পছন্দের গাম কিনে চিবাতে থাকে। তবে, চুয়িং গামের কিছু বিচিত্র ইতিহাস আছে। এই ইতিহাসের শিকড় অনেক পুরোনো এবং বিভিন্ন সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে স্থান করে নিয়েছে।
চুয়িং গামের ইতিহাস অনেক পুরোনো। প্রায় ৯,০০০ বছর আগে উত্তর ইউরোপের মানুষ কিছু বিশেষ গাছের ছাল চিবাতেন। দুটি উদ্দেশ্যে। একটি ছিল নতুন স্বাদের খোঁজ, আরেকটি দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়।
মায়া সভ্যতাতেও চুয়িং গাম চিবানোর প্রমাণ পাওয়া গেছে। ওই সভ্যতার মানুষেরা স্যাপোডিল্লা গাছের রস চিবাতেন। উদ্দেশ্য ছিল মূলত ক্ষুধা নিবারণ ও তৃষ্ণা মেটানো। আজটেক সভ্যতায় চুয়িং গাম চিবানোর জন্য কিছু নিয়ম ছিল।