কন্যাসন্তানের সুন্দর চেহারা দেখে ভিয়েতনামি বাবা কোনোভাবে মেলাতে পারছিলেন না। মা–বাবা কারও সঙ্গে তার চেহারার মিল নেই। এতে সন্দেহপ্রবণ হয়ে ওঠেন বাবা। তিনি কন্যার আর তাঁর ডিএনএ পরীক্ষা করান। তাতে দেখা যায়, সত্যিই তিনি এই কন্যার বাবা নন।
ওই ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হয়নি। একসময় কাজের খাতিরে স্ত্রী হং আর শিশুকন্যা ল্যানকে নিয়ে ভিয়েতনামের দক্ষিণের শহর হো চি মিনে বসবাস শুরু করেন ওই ব্যক্তি। শিশুকন্যার বয়স তখন ছিল মাত্র তিন বছর।
কন্যাশিশু ধীর ধীরে বড় হতে থাকে। একসময় যখন বুঝতে পারেন, এই সন্তান তাঁর নয়; তখন স্ত্রী ও সন্তানের সঙ্গে ওই ব্যক্তির দূরত্ব তৈরি হতে থাকে। তিনি প্রায়ই বাসায় আসতেন মাতাল হয়ে।
এক রাতে মাতাল অবস্থায় বাসায় ফিরে ওই ব্যক্তি স্ত্রীর মুখোমুখি হন। তিনি তাঁকে ডিএনএ পরীক্ষার কথা জানান। স্ত্রীর সঙ্গে অন্য কারও সম্পর্ক আছে বলেও তিনি অভিযোগ তোলেন।