ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফিরে আসা বিশ্ব রাজনীতিতে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে পারে। তার নেতৃত্বে মার্কিন প্রশাসন আবারো এমন নীতির দিকে ঝুঁকতে পারে, যা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গতিপ্রকৃতিতে চমকপ্রদ পরিবর্তন ঘটাবে। ট্রাম্পের আগের মেয়াদে নেওয়া “আমেরিকা ফার্স্ট” নীতি বিশ্বব্যাপী সহযোগিতাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছিল, যার প্রভাব বিভিন্ন দেশ বিশেষভাবে অনুভব করেছিল।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও এই পরিবর্তন থেকে বিচ্ছিন্ন নয়। ট্রাম্পের নীতিগত সিদ্ধান্তগুলো আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন এবং ভূরাজনীতির ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জ বা সুযোগ তৈরি করতে পারে, তা বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক, বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতে, সরাসরি ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির ওপর নির্ভরশীল। এছাড়া, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক অর্থায়নের ওপর নির্ভরশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ট্রাম্পের সম্ভাব্য মনোভাব থেকে কীভাবে প্রভাবিত হতে পারে, তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।