গণপূর্তে কমিশন বাণিজ্য ‘ওপেন সিক্রেট’

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ১০:১৬

উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে গণপূর্ত অধিদপ্তরের কমিশন বাণিজ্য ‘ওপেন সিক্রেট’। ঠিকাদারদের কাছ থেকে মন্ত্রী, সচিব, প্রকৌশলী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিভিন্ন ধাপে উন্নয়ন কাজে বিলের প্রায় ৮ শতাংশ এবং রক্ষণাবেক্ষণ কাজে বিলের ৩২ শতাংশ কমিশন গুনতে হয়। ২০১৮-২০১৯ অর্থবছর থেকে ২০২৩-২০২৪ অর্থাৎ ৬ অর্থবছরে এই হারে কমিশনে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা হাওয়া হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।


তারা বলেন, বিগত ছয় অর্থবছরে গণপূর্ত অধিদপ্তরে উন্নয়ন এবং রক্ষণাবেক্ষণ খাতে খরচ হয়েছে ৫৫ হাজার ২৬৯ কোটি টাকা। গণপূর্তের নিজস্ব উন্নয়ন কাজের পাশাপাশি ডিপোজিট ওয়ার্ক হিসাবে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণলায়, দপ্তর ও সংস্থার কাজ বাস্তবায়ন করেছে। এছাড়া সরকারি অফিস ও মন্ত্রী-সচিব এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কোয়ার্টারের রক্ষণাবেক্ষণ এবং সেবা নিশ্চিতেও বিপুল অর্থ খরচ হয়েছে। মাঠ পর্যায়ের প্রকৌশলী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী-কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী এবং সচিবরাও নিয়েছে কমিশন।


অনুসন্ধানে জানা যায়, গণপূর্তের উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজে প্রায় ৮ শতাংশ কমিশন দিতে হয় ১১ জায়গায়; সেই ভাগ্যবানদের তালিকায় রয়েছে-দরপত্র আহ্বানকারী নির্বাহী প্রকৌশলী ১ শতাংশ, প্রধান প্রকৌশলী ১ শতাংশ, মন্ত্রণালয়ের সচিব ১ শতাংশ, মন্ত্রী ১ শতাংশ এবং নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্তদের ১ শতাংশ। এছাড়া তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, উপসহকারী প্রকৌশলী, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী, কার্যসহকারী ও হিসাব সহকারী এবং অন্যান্য খাতে আধা শতাংশ করে প্রায় ৩ শতাংশ কমিশন গুনতে হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us