নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাস পাইপলাইনের লিকেজ থেকে লাগা আগুনে দগ্ধ মোছা. শেলী আক্তার (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এর আগে এ ঘটনায় তার তিন সন্তান ও স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো পাঁচজনে।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে ২৬ অক্টোবর রাতে দগ্ধ হয়ে হাসপাতালটিতে একই পরিবারের ছয়জন ভর্তি হয়।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্নও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম জানান, আজ বিকেল তিনটার দিকে মোছা. শেলী আক্তর মারা গেছেন। এর আগে তার দুই ছেলে ও এক মেয়েসহ স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত শেলীর শরীরে ৩০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। এই ঘটনায় তার আরেক মেয়ে মুন্নি ২০ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলেও জানান তিনি।