পরিবহণ খাতের নৈরাজ্য বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ জরুরি

যুগান্তর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী প্রকাশিত: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৯

জনবহুল ও ক্ষুদ্রায়তনের বাংলাদেশ নানামুখী আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত। বিগত সরকারের আমলে পরিবহণ খাতে চাঁদাবাজি চরমে উঠেছিল। জনশ্রুতিমতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যোগসাজশে নষ্ট চরিত্রের কথিত রাজনৈতিক নেতৃত্ব এসব অপকর্মের জন্য দায়ী ছিল। ছাত্র-জনতার সার্থক গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী পর্যায়ে প্রত্যাশিত ছিল, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের জীবনযাত্রায় স্বস্তি ফিরে আসবে। একই সঙ্গে জীবনমান সুরক্ষায় বাজারব্যবস্থার সুফলও ভোগ করা যাবে।


দুর্ভাগ্যবশত সাম্প্রতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বন্যা প্রভৃতির কারণে ধান-শাকসবজির উৎপাদন অনেকটাই ব্যাহত হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ঊর্ধ্বমুখী পরিবহণ ভাড়া। তুলনামূলকভাবে চাঁদাবাজি কিছুটা কম দৃশ্যমান হলেও এখনো তা সর্বক্ষেত্রে বিরাজমান বলেই দেশবাসীর ধারণা। সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সারা দেশে বাস পরিষেবার ক্ষেত্রে এবং টার্মিনালগুলোয় নতুন দখলদারদের আবির্ভাব ঘটেছে। পরিবহণ খাতসংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, সরকার পতনের পর তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের জায়গায় এখন এ খাতের নিয়ন্ত্রণ নিতে তৎপর হয়ে উঠেছেন অন্য দলের নেতাকর্মীরা। ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পরপরই পরিবহণ খাতে শুরু হয়েছে দখলের লড়াই। রাতারাতি পালটাপালটি দখলের মতো ঘটনাও ঘটেছে। ইতোমধ্যে রাজধানীসহ ঢাকার বাইরের প্রায় সব টার্মিনাল পুনঃদখল হয়েছে। বিগত ১৫ বছর যারা টার্মিনালের বাইরে ছিল, তারাই হঠাৎ টার্মিনালগুলো করায়ত্ত করে নেয়। গণমাধ্যম সূত্রমতে, ১৪ আগস্ট বাস মালিকদের নতুন ৩১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us