রিজার্ভের পতনে বিদেশী বিনিয়োগে ভাটা নামে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৪৫

কভিডের সময় ২০২০ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশে গ্রস বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৪৩ বিলিয়ন ডলার। এর পরের বছর ডিসেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪৬ বিলিয়ন ডলারে। কভিডের অভিঘাত পার করে যে সময় অর্থনীতির পুনরুদ্ধার জোরালো হয়ে ওঠার কথা, ঠিক সে সময়েই দেশের রিজার্ভে পতন শুরু হয়।


২০২৩ সালের শেষ নাগাদ তা নেমে আসে ২৭ দশমিক ১৩ বিলিয়নে। তবে সে সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের এ হিসাবায়ন পদ্ধতি আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। ক্রমাগত রিজার্ভ কমতে থাকায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দ্বারস্থ বাংলাদেশ সংস্থাটির শর্ত অনুযায়ী গত বছরের জুলাই থেকে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বিপিএম৬ পদ্ধতিতে এর হিসাবায়ন শুরু করে। এ পদ্ধতি অনুযায়ী ২০২৩ সাল শেষে বাংলাদেশের রিজার্ভ ছিল ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার। রিজার্ভ পতনের এ পুরো সময়ে প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগের (এফডিআই) প্রবাহও ছিল নিম্নমুখী ধারায়।


বিষয় দুটি একে অন্যের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত উল্লেখ করে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রিজার্ভের পতন যখন শুরু হয়েছে তখন থেকেই দেশের বিদেশী বিনিয়োগ নিম্নমুখী। সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা না ফিরলে ও রিজার্ভ পরিস্থিতির উন্নতি না হলে বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগ আসবে না।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us