দেখতে দেখতে সাড়ে তিন বছর বয়স হয়ে গেছে ঈশানের। এখন তার নানা ধরনের প্রশ্ন মনে— খুব তাড়াতাড়ি বড় হয়ে গেল। স্কুলে যখন যাচ্ছে ঈশান, ও তো বুঝতে পারছে না, ঠিক কী হতে চলেছে। আমার তো উদ্বেগ-চিন্তায় ওষ্ঠাগত প্রাণ। সবাই আমাকে বোঝাতে থাকেন, এটা খুব সাধারণ একটা বিষয়। বাচ্চারা স্কুল যাওয়ার সময় কাঁদবেই। টালিউড অভিনেত্রী বলেন, আমার কিছুতেই মন মানছে না। স্কুলের বাইরে সাত দিন টানা বসে থাকতাম। শুনতে পাচ্ছি তো ভেতরে কাঁদছে। যখন দেখলাম আর কাঁদছে না, তখন থেকে আর বসতাম না।’
তবে গর্বের সঙ্গে নুসরাত বলেন, তিনি শুধুই ঈশানের মা নন। তার জীবনে আরও এক সন্তান রয়েছে। যশের প্রথম ছেলে রিয়াংশ। ‘আমরা মানুষ হিসেবে অনেক কিছু জটিল করে থাকি। একটু মানবিকতা দিয়ে ভাবলে এমনটি কখনই হয় না। আমাদের পরিবারে আলাদা করে দুই ছেলেকে কখনই ভাবা হয় না। যশের দুই ছেলে ওর জীবন। কোনো তফাৎ নেই। আমাদের বাড়িতে কিন্তু দুটো পোষ্যও রয়েছে। ওরাও আমাদের সন্তান।