কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ পৌর এলাকায় সোলার স্ট্রিট লাইট স্থাপনে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ৩০ হাজার টাকা দামের প্রতিটি সোলার স্ট্রিট লাইট কেনা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার টাকায়। এতে করে একটি প্রকল্প থেকেই ৯০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে সদ্য অপসারিত মেয়র মুসলেম উদ্দিন ও তার ছোট ভাই সাবেক মেয়র আব্দুল কাইয়ুমের বিরুদ্ধে।
জানা গেছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে করিমগঞ্জ পৌর এলাকায় গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমানো প্রকল্পের আওতায় সোলার স্ট্রিট লাইট স্থাপনের জন্য ১ কোটি ৩৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।
যেখানে প্রতিটি সোলার লাইটের মূল্য দেখানো হয় ১ লাখ ১৯ হাজার ৮০৮ টাকা। এ দামে কেনা হয় ১১২টি সোলার স্ট্রিট লাইট। কিন্তু পিলারসহ প্রতিটি সোলার ডাবল স্ট্রিট লাইটের সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ৩৫ হাজার টাকা। আর সিঙ্গেল স্ট্রিট লাইটের বাজার মূল্য সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা।