ডিম-মুরগি বেচে ফুলেফেঁপে উঠছে বড় উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলো

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৩৮

দেশের মুরগি ও ডিমের দাম বাড়ছে। দেশের মানুষের আমিষের চাহিদা পূরণের অন্যতম প্রধান উৎস এ দুই পণ্যের বাজারে অস্থিরতার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ছে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের ওপর। নানামুখী সংকটেও ডিম ও মুরগিসহ পোলট্রি পণ্যের ব্যবসায় ভালো মুনাফা করছে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো। এরই মধ্যে এ খাতের অন্যতম শীর্ষ তিন কোম্পানি কাজী ফার্মস, সিপি বাংলাদেশ ও প্যারাগন পোলট্রির মোট সংরক্ষিত মুনাফা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকায়।


মুনাফা থেকে যাবতীয় প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ব্যয়, আয়কর ও শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ পরিশোধের পর যে অংক অবশিষ্ট থাকে সেটিই একটি কোম্পানির সংরক্ষিত মুনাফা। এটিকে কোম্পানির পুনর্বিনিয়োগযোগ্য মুনাফা হিসেবেও দেখা হয়। বাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতেও বিপুল পরিমাণ সংরক্ষিত মুনাফা অর্জনের মধ্য দিয়ে আরো ফুলেফেঁপে উঠছে পোলট্রি খাতের তিন করপোরেট প্রতিষ্ঠান।


দেশে মুরগির বাচ্চা, পোলট্রি খাদ্যের (ফিড) সিংহভাগ উৎপাদন করছে হাতেগোনা কয়েকটি কোম্পানি। পাশাপাশি ডিম ও মাংসের বাজারেরও বড় অংশ তাদের দখলে। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে উৎপাদনের পাশাপাশি চুক্তির ভিত্তিতে কোম্পানির বাইরে অন্য অনেক খামারিকেও কাজে লাগাচ্ছে কোম্পানিগুলো। বাজারের আকৃতি, মুনাফাসহ ব্যবসায়িক বিভিন্ন তথ্য প্রকাশের বিষয়ে কোম্পানিগুলো বরাবরই এক ধরনের গোপনীয়তা বজায় রাখে। কোম্পানিগুলোর দাবি, ডিম ও মাংসের বাজারে তাদের সম্মিলিত প্রাতিষ্ঠানিক নিয়ন্ত্রণ ১৫-২০ শতাংশের বেশি হবে না। যদিও খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের পোলট্রি পণ্যের বাজারের সিংহভাগই কোম্পানিগুলোর দখলে। বলতে গেলে বাজারের গতিপ্রকৃতি তারাই নিয়ন্ত্রণ করছে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us