কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিন দিন মানুষের দৈনন্দিন জীবনে আরও বেশি জড়িয়ে পড়ছে। কাজকে সহজ করা, উৎপাদনশীলতা বাড়ানো ও সৃজনশীলতাকে আরও উন্নত করায় এআই বিশেষ সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। ব্যক্তিগত ব্যবহারে বা বিভিন্ন পেশার ক্ষেত্রে এআইয়ের ক্ষমতা সাধারণ কাজ থেকে শুরু করে জটিল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নতুন দিক খুলে দিচ্ছে। ব্যক্তিগত কাজ ও কিছু পেশায় এআই কীভাবে ব্যবহার করা যায় এবং দক্ষতা বৃদ্ধি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হিসেবে এআইকে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা এখানে তুলে ধরা হলো।
ব্যক্তিগত কাজে
স্মার্ট হোম: এআই প্রযুক্তির ভার্চ্যুয়াল সহকারীর ব্যবহার প্রতিনিয়তই বাড়ছে। ঘরের স্মার্ট যন্ত্র নিয়ন্ত্রণ, বার্তা পাঠানো, বিভিন্ন রিমাইন্ডার দেওয়া, গান বাজানোর মতো কাজগুলো সম্পন্ন করতে সাহায্য করে এআই সহকারী। ব্যবহারকারীর পছন্দ-অপছন্দ শিখে সেই অনুযায়ী কাজ করে এআই।
ব্যক্তিগত সুপারিশ: এআই অ্যালগরিদম ব্যবহারকারীর ডেটা বিশ্লেষণ করে সিনেমা, সংগীত থেকে শুরু করে পণ্য, পরিষেবা পর্যন্ত সবকিছুতেই সুপারিশ দিতে পারে। এটি ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা বাড়িয়ে তোলে এবং নতুন আগ্রহ আবিষ্কার করতে সাহায্য করে।
অনুবাদ: এআইয়ের অনুবাদ ভাষা যোগাযোগ আরও সহজ করে তুলেছে। রিয়েলটাইম অনুবাদ অ্যাপ ও সফটওয়্যার ভ্রমণ, ব্যবসায়িক আদান-প্রদান ও সাংস্কৃতিক বিনিময় সহজতর করতে পারে।