২৪ লাখ টাকা মূল্যের দামি গাড়িতে চড়েন তিনি। সম্পদের মধ্যে রয়েছে কোটি টাকা মূল্যের একটি কমিউনিটি সেন্টার। জমি রয়েছে আরও কোটি টাকার। এত সব সম্পদের মালিক চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নাছির উদ্দিন। তিনি পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ক্ল্যারিক্যাল সুপারভাইজার। পাশাপাশি তিনি কোম্পানিটির সিবিএর (যৌথ দর-কষাকষি প্রতিনিধি) সাধারণ সম্পাদক। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্তে নাছিরের অবৈধভাবে কোটি টাকার সম্পদের মালিক হওয়ার তথ্য উঠে আসে। তিনি এসব সম্পদ যাতে হস্তান্তর–স্থানান্তর করতে না পারেন, এ কারণে গত মাসের শেষের দিকে ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
দুদকের আইনজীবী কাজী সানোয়ার আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, সিবিএ নেতা নাছির উদ্দিনের ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য পায় দুদক। তিনি এসব সম্পদ যাতে হস্তান্তর করতে না পারেন, দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তা ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশনা চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আনোয়ারা, বিআরটিএ, চট্টগ্রামের পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে পাঠানো হয়েছে।