সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রায় তিন হাজার আসনের কিং আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে যখন প্রথম আন্তর্জাতিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অলিম্পিয়াডের পুরস্কার ঘোষণা করা হচ্ছে, তখন ২৫টি দেশের প্রায় এক শ প্রতিযোগী দুরুদুরু বুকে অপেক্ষা করছে পুরস্কারের প্রত্যাশায়। বলতে গেলে প্রতিযোগীদের প্রায় সবাই মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থী। বাংলাদেশের চারজন প্রতিযোগী, যাদের তিনজন কেবল একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছে।
প্রতিযোগিতার দুটি ভাগ। প্রথম ভাগের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা জ্ঞান লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই করা হয়। এটিকে বলা হয় ‘সায়েন্টিফিক রাউন্ড’। আলাদা দিনে অনুষ্ঠিত হয় ‘প্র্যাকটিক্যাল রাউন্ড’ নামে দ্বিতীয় ভাগের প্রতিযোগিতা। এই দুই ভাগের নম্বর যোগ করে চূড়ান্ত র্যাঙ্কিং তৈরি করা হয়।