স্পষ্ট ঘটনাধারায় ‘মাস্টারমাইন্ড’ নিয়ে তর্ক

যুগান্তর হাসান মামুন প্রকাশিত: ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২৬

সরকারি চাকরিতে কোটার বিলোপ কেউ চেয়েছিলেন বলে মনে পড়ে না। তবে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী কোটাই বাতিল করে দিয়েছিলেন। ২০১৮ সালে ‘রাতের ভোট’র মাস দুয়েক আগে এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি হয়েছিল। এর ক’মাস আগে সংসদে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘যখন কেউই কোটা চায় না, তখন কোনো কোটাই থাকবে না’! এটা ছিল তখনকার আন্দোলনকারীদের ওপর অযথাই দোষ চাপানো।


তারা তো চাইছিলেন কোটার সংস্কার। ১০-১৫ শতাংশ কোটা থাকতে পারে বলে তারা মত দিচ্ছিলেন। প্রতিবন্ধী ও ‘আদিবাসী’ কোটা নিয়ে তো কখনোই কারও আপত্তি ছিল না। সে কারণেই কিন্তু ওই একই বক্তৃতায় তাদের জন্য ‘বিশেষ ব্যবস্থা’ গ্রহণের কথাও জানিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। এর আগে একই অধিবেশনে দাঁড়িয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ‘রাজাকারের বাচ্চা’ বলে অভিহিতকরণের সূত্রপাত করেন আওয়ামী লীগের এক সিনিয়র নেত্রী। সেটি প্রত্যাহারেরও আওয়াজ ওঠে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us