প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো অল্প সময়ের মধ্যে সেরে অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনী সড়কে উঠতে পারে বলে মনে করে বিএনপি। এ ক্ষেত্রে লম্বা সময় দেওয়ার ব্যাপারে আপত্তি রয়েছে তাদের। গত কয়েক দিনে বিএনপির নীতিনির্ধারণী একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে এমন মনোভাবের কথা জানা গেছে।
ইতিমধ্যে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আগামী ১৮ মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনার কথা বলেছেন। আর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২৬ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেন, সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্য এবং ভোটার তালিকা প্রস্তুত হলে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে।
নির্বাচনের সময় নিয়ে সেনাপ্রধানের বক্তব্যকে সমর্থন করে বক্তব্য দিয়েছেন বিএনপির নেতাদের কেউ কেউ। তাঁরা মনে করেন, সরকার আন্তরিক হলে ১৮ মাসের মধ্যেই নির্বাচন সম্ভব। এর পরও সময়ের প্রশ্নে দলটির শীর্ষ নেতৃত্বে কিছুটা উদ্বেগ ও অসন্তুষ্টি আছে। বিএনপি কার্যত যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন চাইছে।