অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হওয়া মানেই শ্রীলঙ্কার বহু যুগের দ্বিদলীয় ব্যবস্থা ভেঙে পড়া। তবে তাঁর দল জনতা বিমুক্তি পেরামানুকার (জেভিপি) উত্থান আশপাশের দেশগুলোর জন্য আরও কোনো বার্তা এনেছে কি না, তা–ও খতিয়ে দেখার মতো বিষয়। বিশেষ করে মালদ্বীপ ও বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর শ্রীলঙ্কার নির্বাচনী ফল নিঃসন্দেহে নয়াদিল্লির জন্য অস্বস্তিকর এক খবর।
নির্বাচনী ফল: কুলীনদের হাত থেকে মুক্তি?
শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট অসীম ক্ষমতাশালী পদ। দেশটির প্রশাসনের প্রধান বৈশিষ্ট্য এটা। সে রকম পদের গোতাবায়া রাজাপক্ষেকে দেশছাড়া করেছিলেন দেশটির মানুষ, ২০২২ সালে। এবারের নির্বাচন অবিশ্বাস্য সেই গণ-অভ্যুত্থানের বিলম্বিত ফল।