বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থার মানোন্নয়নে দরকার কার্যকর সিনেট ও সিন্ডিকেট

বণিক বার্তা সোহেল আহমেদ প্রকাশিত: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৭

সরকারি সব চাকরিতে মেধাবীদের সমান সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে এ দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু করেছিল ২০১৮ সালে। সংবিধানের মূলনীতি অনুযায়ী রাষ্ট্রের সব নাগরিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার সরকার নিশ্চিত করতে পারেনি। সদিচ্ছা থাকলে নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সরকার কোটা সংস্কার কমিশন গঠন করতে পারত, যে কমিশন দ্রুততম সময়ে পরিকল্পনা তৈরি করে গবেষণা অনুসন্ধানের মাধ্যমে ন্যায়ভিত্তিক সুপারিশমালা দিতে পারত, যার বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে ওই সংকটের যৌক্তিক সমাধান হতে পারত।


যা-ই হোক দেশ ও জাতির সে সৌভাগ্য হয়ে ওঠেনি। সে সময় আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ নিলে তৎকালীন সরকারের প্রধান নির্বাহী সম্ভবত বিরক্তি ও ক্রোধের বশবর্তী হয়ে নির্বাহী আদেশে পরিপত্র জারির মাধ্যমে ৯ম-১৩তম গ্রেড পর্যন্ত পুরো কোটা পদ্ধতিই বাতিল করে দেন, যা প্রকৃতপক্ষে কখনই আন্দোলনকারী এবং দেশবাসীর কাঙ্ক্ষিত ছিল না। যথাসময়ে কোটা প্রথার সংস্কার না করে পুরো কোটা বাতিল করে দিয়ে মূলত কোটা সংস্কারের যৌক্তিক পরিবর্তনের বিষয়টিকে কূটকৌশলে জিইয়ে রাখা হয়েছিল। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us