উচ্চ ব্যয়ের বেশির ভাগ প্রকল্পে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র হয়নি

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:০৬

রাজধানীর দ্বিতীয় দ্রুতগতির উড়াল সড়ক ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ উড়াল সড়কটির নির্মাণ ব্যয় ১৭ হাজার ৫৫৩ কোটি টাকা। চীনের ঋণে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে জিটুজি পদ্ধতিতে। অন্যান্য জিটুজি প্রকল্পের মতো এটিতেও ঠিকাদার নিয়োগে কোনো দরপত্র প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়নি। চীন ও বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সমঝোতার ভিত্তিতে ঠিকাদার হিসেবে চীনের ন্যাশনাল মেশিনারি করপোরেশনকে (সিএমসি) নিযুক্ত করেছে।


জিটুজি পদ্ধতিতে এভাবে ঠিকাদার নিয়োগ না করে তা প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হলে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ ব্যয় অনেকটাই কমে যেত বলে মনে করছেন যোগাযোগ অবকাঠামো বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, পিপিপি (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব) পদ্ধতিতে সমজাতীয় ও প্রায় সমান দৈর্ঘ্যের ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় হচ্ছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। অথচ ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পে অর্থ ব্যয় হচ্ছে এর প্রায় দ্বিগুণ। 


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us