বন্যাদুর্গত এলাকায় স্বাস্থ্যসতর্কতা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ৩০ আগস্ট ২০২৪, ১৬:৪৫

দেশের বিরাট এলাকায় এখন বন্যা হচ্ছে। ডুবে গেছে গ্রামের পর গ্রাম। আশার কথা, পানি নামতে শুরু করেছে, অতিবৃষ্টিও থেমেছে। তবে এ সময় দেখা দিতে পারে নানা রকমের রোগবালাই। এমনকি মহামারি আকারে কিছু রোগ দেখা দিতে পারে। এ বিষয়ে আগে থেকেই সাবধান থাকতে হবে।


ডায়রিয়া, কলেরা


বন্যাকবলিত এলাকায় প্রকট হয়ে ওঠে বিশুদ্ধ পানির অভাব। টিউবওয়েল নিমজ্জিত হয়ে যাওয়া ও পানি ফোটাতে না পারার সমস্যায় এমন হয়। তা ছাড়া বন্যার পানিতে মানুষ ও পশুপাখির মলমূত্র, আবর্জনা, এমনকি মৃতদেহের অবশেষও মিশে যায়। সে কারণে ছড়িয়ে পড়ে নানা জীবাণু।



ডায়রিয়া বা কলেরা হলে প্রথম করণীয়, মুখে খাওয়ার স্যালাইন পান করা। যতবার বমি বা পাতলা পায়খানা হবে, ততবার স্যালাইন খেতে হবে। মুখে স্যালাইন খেতে না পারলে, জ্বর হলে, পায়খানার সঙ্গে রক্তপাত হলে বা তীব্র পানিশূন্যতা দেখা দিলে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। ছোট শিশু মায়ের দুধ পান চালিয়ে যাবে। অন্যরা স্বাভাবিক খাবার খাবেন।


শ্বাসতন্ত্রের রোগ


এ সময় ঠান্ডা লাগা বা পানিতে অনেকক্ষণ থাকায় কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসতন্ত্রের নানা রোগও দেখা দিতে পারে। সাধারণ কাশি বা জ্বরে ওষুধ সেবন করা যায়। হালকা গরম পানি পান বা ভাপ নিলে আরাম পাওয়া যাবে। শ্বাসকষ্ট হলে ইনহেলার বা নেবুলাইজার দরকার হতে পারে। শিশুদের বুকের খাঁচা দেবে যেতে থাকলে বা ঘড় ঘড় শব্দ হলে কিংবা নীল হয়ে গেলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া প্রয়োজন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us