চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছরে শুঁটকি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং মুক্তা চাষে ঋণ পাবেন খামারিরা। এ ছাড়া শজনে, মুর্তা এবং পেরিলা চাষেও ঋণ পাবেন কৃষকেরা। এভাবে কৃষি এবং পল্লিঋণের পরিধি ও আওতা বাড়িয়ে নতুন নীতিমালা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে চলতি অর্থবছরে কৃষি খাতে ৩৮ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা গত অর্থবছর ছিল ৩৫ হাজার কোটি টাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্মেলনকক্ষে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এ নীতিমালা ঘোষণা করেন। এ সময় বিভিন্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।
এবারের নীতিমালায় ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোর জন্য কৃষি উৎপাদন খাতে বিনিয়োগের বিষয়ে ইসলামিক ব্যাংকিং পদ্ধতি তথা বা ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক বিনিয়োগপদ্ধতি সংযোজন করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রাণিসম্পদ খাতে ১ লাখ টাকা এবং পল্লিঋণে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণের ক্ষেত্রে ডিপি নোট (১০ টাকা থেকে ৫০ টাকার স্ট্যাম্প/সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক), লেটার অব হাইপোথিকেশন (স্ট্যাম্প প্রয়োজন নেই), লেটার অব গ্যারান্টি ব্যক্তিগত (স্ট্যাম্প প্রয়োজন নেই) ছাড়া আর কোনো মাশুল গ্রহণ না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।