বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশের তারকা মহলে দেখা যায় কয়েক দলে বিভক্তি। যেমন তারকাদের একটি বড় অংশ ছাত্রদের সঙ্গে সংহতি জানিয়েছেন, আবার একদল ছাত্রদের যৌক্তিক দাবির বিরোধিতাও করেছেন। আবার কেউ আগে-পিছে কোথাও ছিল না, থেকেছেন পুরোপুরি নিশ্চুপ। অবশেষে যখন সরকার পতন হল, তখন আলোচনার বাইরে থাকেনি তারকারাও।
যারা ছাত্রদের সঙ্গে সংহতি জানিয়েছিলেন, আন্দোলনে হত্যা-গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন তারা দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইতিবাচক অবস্থায় আছেন। যারা বিরোধিতা করেছিলেন, তাদের অনেকেই লাপাত্তা। এবং যারা নিশ্চুপ ছিলেন, তাদের কেউ কেউ সামাজিক মাধ্যমে মুখ খুলতেই নেটিজেনদের তোপের মুখে পড়ছেন।
কিন্তু তারকা মহলে এত এত বিভক্তির কারণ ছিল রাজনৈতিক চাটুকারিতা, এটাই দাবি করে সাধারণ মানুষ এমনকি তাদের অনুরাগীরাও। এমনকি তারকাদের রাজনৈতিক আশ্রয়ের দিকটায় দেশের জনসাধারণের ঘোর আপত্তি উপলব্ধি করা যায়। জনসাধারণের সর্বদা প্রত্যাশা, প্রত্যেক তারকারা সবসময় যেন ন্যায়ের পথে চলতে পারে। আবার অনুরাগীরাও মনে করেন, শিল্পী থাকবে শিল্পীর জায়গায়, রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা কেন।