চট্টগ্রাম বন্দরে পে-অর্ডার জটিলতা, ক্ষতির মুখে আমদানি-রপ্তানি

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০২৪, ০৯:০৭

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর নয়টি ব্যাংকের পে-অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরনির্ভর শীর্ষ শিপিং এজেন্টগুলো। এতে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে আমদানি পণ্য খালাস বিলম্বিত হচ্ছে, বিপত্তি তৈরি হয়েছে রপ্তানি পণ্য জাহাজীকরণ নিয়েও। লিড টাইম (পণ্য জাহাজীকরণের সময়) হারানোর শঙ্কায় পড়েছেন রপ্তানিকারকরা। ফলে দেশের অর্থনীতিও ক্ষতির মুখে পড়ছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।


জানা যায়, গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। এরপর একে একে পরিবর্তন আসতে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ পদে। দীর্ঘসময় ধরে চলে আসা বাংলাদেশ ব্যাংকের নানান অনিয়ম ধরা পড়ে। সেসব অনিয়ম বন্ধ হওয়ায়, বিশেষ করে ঋণ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত সমস্যাবহুল ব্যাংকগুলোকে নগদ সহায়তা দেওয়া বন্ধ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।



সমস্যা ৯ ব্যাংক


এতে বেশি বিপাকে পড়ে ইসলামী ব্যাংকসহ এস আলম গ্রুপ নিয়ন্ত্রণাধীন ছয়টি ব্যাংক। বিগত সময়ে এস আলম গ্রুপের মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যাংকগুলো হলো- ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us