‘কোনো ব্যাংকে টাকা নেই, কোথাও উপচে পড়ছে ভল্ট’

বিবিসি বাংলা (ইংল্যান্ড) প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২৪, ১১:০৯

সমকালের প্রথম পাতার খবর, ‘কোনো ব্যাংকে টাকা নেই, কোথাও উপচে পড়ছে ভল্ট’।


প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বর্তমানে দুর্বল ব্যাংক থেকে টাকা তুলে ভালো ব্যাংকে জমা রাখছে মানুষ। ব্যাংকগুলো এখন আর বিশেষ ধার না পাওয়ায় অনেক আমানতকারীকে ফিরিয়ে দিচ্ছে।


অবশ্য দিনে সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা উত্তোলনের সীমার কারণে এসব ব্যাংকের খারাপ অবস্থা বোঝা যাচ্ছে না। এ রকম অবস্থায় কোনো কোনো ব্যাংকের ভল্ট খালি হলেও অনেক ব্যাংকে টাকা রাখার জায়গা নেই।


সীমার বেশি টাকা জমা পড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিচ্ছে অনেক শাখা। গত পাঁচ দিনে বিভিন্ন ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে দুই হাজার ৫৯৩ কোটি টাকা জমা করেছে বলে জানা গেছে।


সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রতিটি ব্যাংক শাখায় ভল্টের একটি নির্দিষ্ট সীমা নির্ধারিত। সীমার বেশি টাকা এলেই তা কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা সোনালী ব্যাংকের চেষ্ট শাখায় জমা করতে হয়।


সরকার পতনের পর কয়েকদিন নিয়মিত কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা নিচ্ছিল ব্যাংকগুলো। তবে গেল সপ্তাহের পাঁচ দিনে যত টাকা নিয়েছে, জমা করেছে তার চেয়ে বেশি।



প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্নীতিসহ বিভিন্ন উপায়ে অর্জিত অর্থ নানা উপায়ে অনেকেই ঘরে রেখেছিলেন। নিরাপদ বোধ না করায় বিভিন্ন উপায়ে তারা ভালো ব্যাংকে টাকা জমা রাখছেন।


আবার সরকার পতনের পর থেকে বড় অঙ্কের নগদ টাকা তুলতে পারছে না মানুষ। নগদ উত্তোলনের সীমা বেঁধে দেওয়ায় অনেকেই বড় অঙ্কের আমানত তুলতে পারছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us