অপরাধ ব্যক্তি ও পর্ষদের, শাস্তি আমানতকারী ও প্রতিষ্ঠানের

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০২৪, ০৯:৪০

ব্যাংক ও আর্থিক খাতের নীতিনির্ধারণী সংস্থার পৃষ্ঠপোষকতায় গত দশকে অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড। এক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে ব্যাংকটির প্রয়াত চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও তার সন্তানদের নেতৃত্বাধীন পর্ষদ। সহযোগীর ভূমিকায় ছিলেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। ঋণের নামে ব্যাংকটি থেকে বের করে নেয়া হয়েছে অন্তত ৩০ হাজার কোটি টাকা। যদিও এ সময়ে ব্যাংকটির পর্ষদে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়োগ দেয়া পর্যবেক্ষক ছিলেন। ব্যাংকটির পর্ষদের সব সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনও পেয়েছিল। কিন্তু কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধে উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।


২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান জয়নুল হক সিকদার। এরপর ব্যাংকটির অনিয়ম বন্ধে উদ্যোগী হয় বাংলাদেশ ব্যাংক। একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় ব্যাংকটির ওপর। বন্ধ করে দেয়া হয় ঋণ বিতরণ কার্যক্রম। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হন ন্যাশনাল ব্যাংকের ভালো গ্রাহকরা। আর্থিক দুর্দশার কারণে ব্যাংকটির মাধ্যমে অনেক গ্রাহকই ঋণপত্র (এলসি) খুলতে ব্যর্থ হন। এখন আমানতকারীদের অর্থ পরিশোধেও হিমশিম খাচ্ছে প্রথম প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংকটি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us