স্বস্তি ফিরেছে শান্তিও ফিরুক

জাগো নিউজ ২৪ ড. মো. ফখরুল ইসলাম প্রকাশিত: ২০ আগস্ট ২০২৪, ১০:২৯

জুলাই ১৭, ২০২৪ একটি শব্দ বা বাক্যকে কেন্দ্র করে চাকুরিতে কোটা নিয়ে একটি শান্ত, স্বাভাবিক আন্দোলনের ঢেউ সুনামিতে রুপান্তরিত হলে সান্ধ্যআইন জারি করতে হয়েছিল। মধ্যিখানে নানা কাঠখড় পুড়িয়ে গণদাবির মুখে কোটা বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও সেটা শান্তি আনতে পারেনি। বিশেষ করে পুলিশের গুলিতে শত শত কোমলমতি শিক্ষার্থী নিহত হলেও প্রকৃত মৃত্যুসংখ্যা প্রকাশ না করা, ডিবি অফিতে তুলে নিয়ে গিয়ে জবরদস্তি করে ছয় সমন্বয়কের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি আদায় করা এবং নয়দফা দাবি পূরণ না করার কারণে আগস্ট মাসে এসে আবারো ফুঁসে উঠেছিল আন্দোলনকারীরা।


নির্বাহী আদেশে জামাত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলে আবারো এটা নতুন রাজনৈতিক শক্তি ধারণ করেছে। আগস্ট ০২, ২০২৪ শিক্ষার্থী-জনতা, রাজনৈতিক-পেশাজীবী দল সমর্থনপুষ্ট হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লক্ষ লক্ষ মানুষের এক অভূতপূর্ব সমাবেশে দাবি উঠে সরকার হটাও করার। ঘোষিত হয় সরকার পতনের একদফা দাবি। কিন্তু আগস্ট ০৪, ২০২৪ তারিখে পুনরায় আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বহিনীকে লেলিয়ে দিয়ে শতাধিক আন্দোলনকারীকে গুলি ছুঁড়ে হত্যা করা হয়। ক্ষিপ্ত জনতা ১৪ জন পুলিশকে পিটিয়ে মেরে ফেরে। সেদিন সন্ধ্যে ৬টা থেকে পুনরায় কারফিউ জারি করে কঠোরতার নির্দেশ দেয়া হয়। ইন্টারনেট সেবা পুনরায় বন্ধ করে দেয়া হয়। দেশের মানুষ গভীর অন্ধকারে ডুবে যায়। তখন একবাক্যে সেটাকে শান্ত করে জনমনে স্বস্তি ও দ্রুত একটি সুস্থির পরিবেশ সৃষ্টি করার কোনো সহজ উপায় ছিল না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us