ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে আসা অন্তর্বর্তী সরকার দেশের স্বার্থের ভিত্তিতে বৈদেশিক সম্পর্ক রক্ষার কথা বলছে। দায়িত্ব নেওয়ার চার দিন পর ১২ আগস্ট বিদেশি দূতদের এমন বার্তা দেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। এরপর সপ্তাহ না গড়াতেই আজ রোববার আবার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাঁদের। এবার কথা বলবেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। কী বলবেন তিনি?
এ প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গেলে সরকারের ভেতরে ও বাইরের বিশ্লেষকেরা বলছেন, অনেক ঘটনা দ্রুত ঘটে যাচ্ছে। দেশের ভেতরেও নতুন নতুন পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে দেশের জন্য ঝামেলার বিষয় হয়ে দাঁড়াতে পারে। অন্যদিকে দেশের বাইরের শক্তিগুলোও বসে নেই। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মতো প্রভাবশালী দেশগুলো নিজেদের মধ্যে কথা বলছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে। এমন পরিস্থিতিতে সরকারপ্রধান হয়তো বিদেশি দূতদের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নির্দিষ্ট কিছু বার্তা দিতে চাইতে পারেন।